সীমিত ওভারের ক্রিকেটে সুবিধা করতে না পারলেও লাল বলে দেশের ইতিহাসের সেরা বোলারদের একজন তাইজুল ইসলাম। টেস্টে উইকেট সংখ্যায় সাকিব আল হাসানের পরেই তার নাম। তবে, সেভাবে আলোচনায় থাকেন না কখনোই। নিজেকে তাই 'আন্ডাররেটেড' হিসেবেই মানেন। ধারাবাহিকভাবে দলের চাহিদা অনুযায়ী পারফর্ম করা তাইজুল ক্রিকেটের এই অভিজাত সংস্করণের অধিনায়ক হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের পরপরই টেস্ট দলের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টেস্ট অধিনায়কের পদটা তাই এই মুহূর্তে ফাঁকা পড়ে আছে। লাল বলে টাইগারদের আগামীর কাণ্ডারি কে হচ্ছেন–তা নিয়ে জল্পনার শেষ নেই। এরই মধ্যে টেস্টের অধিনায়ক হওয়ার ইচ্ছার কথা প্রকাশ করলেন তাইজুল ইসলাম।
জাতীয় দল তো দূরের কথা সেভাবে কখনো ঘরোয়া ক্রিকেটেও নেতৃত্ব দেননি তাইজুল। তবে, অধিনায়ক হতে যেসব গুণ থাকতে হয় তা নিজের মধ্যে আছে বলেই মনে করেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজকে এই ৩৩ বছর বয়সী স্পিনার বলেন, 'আমার মনে হয় ক্যাপ্টেনকে স্পেস দেওয়া জরুরী। তার কথায় আস্থা রাখা উচিৎ। কারণ দল তখনই ভালো খেলবে যখন অধিনায়কের ওপর বিশ্বাস থাকবে। আমার অভিজ্ঞতা নেই বলে এমন নয় আমি প্রস্তাব পেলে অধিনায়কত্ব করতে পারব না। আমি মনে করি, এখানে এমন কিছু নেই যা আমি করতে পারব না। তবে ব্যাপারটা এমন নয় আমি অধিনায়কত্বের জন্য লোভ করছি।’
তাইজুলের মতে, অধিনায়ক দূরদর্শী হলে এবং তার নেতৃত্বের ওপর আস্থা রাখলে ফলাফল বের করে আনা সহজ হয়ে যায়, ‘এমন নয় অধিনায়ক হলে লাভ আছে। অধিনায়ক একটা দৃষ্টিকোণ রাখতে পারে, সে দলকে কোথায় দেখতে চায়, কেমন দল চায়। দুই বছর পর আপনি দলকে কোথায় দেখতে চান সেই লক্ষ্য থাকতে হবে। টিম ম্যানেজমেন্ট ও টিম অফিসিয়ালদেরও থাকতে হবে। যদি অধিনায়ক হওয়ার সুযোগ আসে, কেন নয়?’
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বিদেশের মাটিতে সেভাবে পারফর্ম করতে পারেননি তাইজুল। 'হোম ট্র্যাক বুলি'র অপবাদও শুনতে হয়েছে। তবে সাকিব আল হাসান অনিয়মিত হয়ে পড়ার পর টাইগারদের প্রধান স্পিনার এখন এই বাঁহাতিই। বিদেশের মাটিতেও এখন আলো ছড়াচ্ছেন তিনি। এর কৃতিত্ব দিচ্ছেন অভিজ্ঞতাকে, ‘এখানে কিছু ব্যাপার আছে। বয়স একটা বিষয়। একটা বয়সে আপনি যেখানে চাইবেন বল পিচ করতে পারবেন। আরেকটা বিষয় হলো অভিজ্ঞতা। ২০২১ এর আগে বিদেশে তেমন ম্যাচ খেলা হয়নি আমার।‘
‘অভিজ্ঞতা জরুরী। বিদেশের মাটিতে কয়তি ম্যাচ আমি খেললাম... অভিজ্ঞতায় পূর্ণ হলে পারফরম্যান্স চলেই আসে। নতুন কারও জন্য অভিষেকের পরপরই ভালো করা কঠিন। সম্ভাবনা খুব কম থাকে। তাই খেলোয়াড়দের সময় দিতে হবে। আলহামদুলিল্লাহ, আমি সময় পেয়েছি এবং সময়ে সময়ে উন্নতি করেছি।’ –এই বাঁহাতি যোগ করেন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের পরপরই টেস্ট দলের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। টেস্ট অধিনায়কের পদটা তাই এই মুহূর্তে ফাঁকা পড়ে আছে। লাল বলে টাইগারদের আগামীর কাণ্ডারি কে হচ্ছেন–তা নিয়ে জল্পনার শেষ নেই। এরই মধ্যে টেস্টের অধিনায়ক হওয়ার ইচ্ছার কথা প্রকাশ করলেন তাইজুল ইসলাম।
জাতীয় দল তো দূরের কথা সেভাবে কখনো ঘরোয়া ক্রিকেটেও নেতৃত্ব দেননি তাইজুল। তবে, অধিনায়ক হতে যেসব গুণ থাকতে হয় তা নিজের মধ্যে আছে বলেই মনে করেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজকে এই ৩৩ বছর বয়সী স্পিনার বলেন, 'আমার মনে হয় ক্যাপ্টেনকে স্পেস দেওয়া জরুরী। তার কথায় আস্থা রাখা উচিৎ। কারণ দল তখনই ভালো খেলবে যখন অধিনায়কের ওপর বিশ্বাস থাকবে। আমার অভিজ্ঞতা নেই বলে এমন নয় আমি প্রস্তাব পেলে অধিনায়কত্ব করতে পারব না। আমি মনে করি, এখানে এমন কিছু নেই যা আমি করতে পারব না। তবে ব্যাপারটা এমন নয় আমি অধিনায়কত্বের জন্য লোভ করছি।’
তাইজুলের মতে, অধিনায়ক দূরদর্শী হলে এবং তার নেতৃত্বের ওপর আস্থা রাখলে ফলাফল বের করে আনা সহজ হয়ে যায়, ‘এমন নয় অধিনায়ক হলে লাভ আছে। অধিনায়ক একটা দৃষ্টিকোণ রাখতে পারে, সে দলকে কোথায় দেখতে চায়, কেমন দল চায়। দুই বছর পর আপনি দলকে কোথায় দেখতে চান সেই লক্ষ্য থাকতে হবে। টিম ম্যানেজমেন্ট ও টিম অফিসিয়ালদেরও থাকতে হবে। যদি অধিনায়ক হওয়ার সুযোগ আসে, কেন নয়?’
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বিদেশের মাটিতে সেভাবে পারফর্ম করতে পারেননি তাইজুল। 'হোম ট্র্যাক বুলি'র অপবাদও শুনতে হয়েছে। তবে সাকিব আল হাসান অনিয়মিত হয়ে পড়ার পর টাইগারদের প্রধান স্পিনার এখন এই বাঁহাতিই। বিদেশের মাটিতেও এখন আলো ছড়াচ্ছেন তিনি। এর কৃতিত্ব দিচ্ছেন অভিজ্ঞতাকে, ‘এখানে কিছু ব্যাপার আছে। বয়স একটা বিষয়। একটা বয়সে আপনি যেখানে চাইবেন বল পিচ করতে পারবেন। আরেকটা বিষয় হলো অভিজ্ঞতা। ২০২১ এর আগে বিদেশে তেমন ম্যাচ খেলা হয়নি আমার।‘
‘অভিজ্ঞতা জরুরী। বিদেশের মাটিতে কয়তি ম্যাচ আমি খেললাম... অভিজ্ঞতায় পূর্ণ হলে পারফরম্যান্স চলেই আসে। নতুন কারও জন্য অভিষেকের পরপরই ভালো করা কঠিন। সম্ভাবনা খুব কম থাকে। তাই খেলোয়াড়দের সময় দিতে হবে। আলহামদুলিল্লাহ, আমি সময় পেয়েছি এবং সময়ে সময়ে উন্নতি করেছি।’ –এই বাঁহাতি যোগ করেন।